January 19, 2025

ইরশাদ নামের অর্থ কি? ইসলামিক আরবি বাংলা অর্থ

ইরশাদ নামের আর্থ কি?

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমাদের এই ব্লগটি পড়ার জন্য আগে থেকেই জানাই ধন্যবাদ। আপনি যদি ইরশাদ নাম এবং এর ইসলামিক আরবি অর্থ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, namortho.org-এ এই নিবন্ধটি পড়া ভালো হবে। সন্তানের নামকরণ – পিতামাতার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য দায়িত্ব যা কোনোভাবেই অবহেলার যোগ্য নয়।

কুৎসিত অর্থবোধক এবং আপত্তিকর নাম রেখে থাকলে তা পরিবর্তন করে দিতে হবে। আয়েশা (রা.) বলেন, নবীজি (স.) মন্দ ও অসুন্দর নাম পরিবর্তন করে দিতেন (জামে তিরমিজি: ২৮৩৯)। আপনি কি ছেলের নাম ইরশাদ দিতে আগ্রহী? ইরশাদ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষভাবে দক্ষিণ এশিয়ায়, একটি জনপ্রিয় ইসলামিক নাম।

অসংখ্য নামের মধ্য থেকে একটা বাচ্চার নামকরণের সময় যে বিষয়গুলি মাথায় রাখা সবার আগে দরকার তা হল বাচ্চার এমন একটি নাম রাখা উচিত যার একটি সুনির্দিষ্ট অর্থ থাকে। এটি একটি মুসলিম ছেলে শিশুর জন্য উপযোগী এবং অর্থবহ নাম। কিছু লোক এই নামের পেছনের অর্থ জানেন না।

আপনি যদি এই নামের সম্পূর্ণ বিবরণ জানতে চান তবে আপনি এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।

ইরশাদ নামের ইসলামিক অর্থ কি?

ইসলামিক নাম ইরশাদ মানে সুপথ প্রদর্শন করা । এই সুন্দর নামটি মুসলিম সমাজে প্রিয় হয়ে থাকে। এই নামটি ছেলেদের জন্য সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধির প্রতীক।

ছেলের নামকরন করার সময়, ইরশাদ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় নাম। যখন একটি সন্তানের বাবা-মা তার নাম নির্বাচন করবেন তখন অবশ্যই নামের সঠিক অর্থ জেনে নিবেন। তাই নাম রাখার ক্ষেত্রে শুধু নাম পছন্দ করেই নাম রাখলে চলবে না, সেই নামের আসল অর্থ আপনাকে জানতে হবে তো চলুন শুরু করা যাক।

ইরশাদ নামের আরবি বানান

ইরশাদ নামটি কিছু বিশেষ অর্থ বহন করে। আরবীতে ইরশাদ আরবি বানান হল ارشاد।

ইরশাদ নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইরশাদ
ইংরেজি বানানHaque Ershadul
আরবি বানানارشاد
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে14 বর্ণ এবং 2 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থসুপথ প্রদর্শন করা
উৎসআরবি

ইরশাদ নামের অর্থ ইংরেজিতে

ইরশাদ নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Haque Ershadul

See also  ইমাদুদীন নামের অর্থ কি? ইমাদুদীন নামের বাংলা, আরবি/ইসলামিক অর্থসমূহ

ইরশাদ কি ইসলামিক নাম?

ইরশাদ ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইরশাদ হলো একটি আরবি শব্দ। ইরশাদ নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইরশাদ কোন লিঙ্গের নাম?

ইরশাদ নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইরশাদ নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Haque Ershadul
  • আরবি – ارشاد

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইনজমাম
  • ইরমান
  • ইরতজা
  • ইরশিথ
  • ইসা
  • ইফতিসা
  • ইজ্জউদ্দিন
  • ইইয়াদ
  • ইলিয়াসিন
  • ইহজান
  • ইসমায়ী
  • ইউনূস
  • ইউজেফ
  • ইমরান খান
  • ইযাফাহ্‌
  • ইনশাফ
  • ইনায়েত
  • ইজুম
  • ইসসা
  • ইরান
  • ইশমেল
  • ইলাশ
  • ইজাযুল হক
  • ইন্তিজারা
  • ইমাদউদীন
  • ইশফাক
  • ইসরার
  • ইসলাম মফিজুল
  • ইয়াম
  • ইশরাফুল হক
  • ইসরায়েলি
  • ইবতেহাজ
  • ইমরাম
  • ইউন
  • ইফতেখারউদ্দিন
  • ইত্তেফাক
  • ইলতিফাত
  • ইজরান
  • ইমতিসাল
  • ইয়ালমাযী
  • ইজ্জা
  • ইয়াহিয়া
  • ইউহানা
  • ইসতিয়াক
  • ইনামুলহাসান
  • ইয়ারুন্নবী
  • ইকরামুদ্দিন
  • ইব্রিজ
  • ইন্নায়থ
  • ইয়ানিস
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইফফাত-আরা
  • ইয়েমিনা
  • ইয়াহানা
  • ইনশিয়া
  • ইফাah
  • ইমারত
  • ইমতিথাল
  • ইনশারাহ
  • ইয়াসফিন
  • ইসমা
  • ইবুকুন
  • ইশরত
  • ইশরাত-জাহান
  • ইউমনা্নাত
  • ইত্তেসাম-সুলতানা
  • ইয়াসরা
  • ইশফাকুন নেসা
  • ইসরা
  • ইয়েসমিন
  • ইয়াসমি
  • ইয়ুমনা
  • ইউসরিয়াহ
  • ইলোরা
  • ইফাত
  • ইয়াসমীন যারীن
  • ইশা’আত
  • ইয়াসমেনা
  • ইমোনি
  • ইয়াসমিনাহ
  • ইনাথ
  • ইশানী
  • ইফজা
  • ইয়ালেনা
  • ইসমাত আরা
  • ইজ্জতি
  • ইয়াসমীন জামীলা
  • ইফাজা
  • ইয়াশমিন
  • ইবতেশাম
  • ইরাইদা
  • ইয়ামিলা
  • ইউসরাত
  • ইসনা
  • ইয়েকতা
  • ইশরাত সালেহা
  • ইজ্জাহ
  • ইয়েদিয়া
  • ইফথ
  • ইরান্না
  • ইফফাত সানজিদা
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইরশাদ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইরশাদ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইরশাদ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    সুনাইরা

    আমি সুনাইরা, একজন লেখিকা যার মনে সবসময় লেখালেখির চিন্তা ঘরে। ছোটবেলা থেকেই বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতাম সেই থেকেই জন্ম নিয়েছে লেখার প্রতি আমার অদম্য আগ্রহ। এখনও মনে আছে, স্কুলের লাইব্রেরিতে বসে প্রথম গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হলেও, সেই লেখায় ছিলো আমার আবেগের স্পর্শ। আজ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখিকা। লেখালেখি আমার শুধু পেশাই নয়, বরং তার থেকেও বেশি কিছু। লেখার মাধ্যমে আমি আমার চিন্তাভাবনা, জ্ঞান এবং আমার অন্নেষণ পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। আমার লেখার মাধ্যমে যদি আপনাদের জ্ঞানের প্রসার ঘটে, তাহলেই আমার এই লেখার সার্থকতা। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। আপনারা যদি আমার লেখা পছন্দ করেন এবং আমাকে উৎসাহিত করেন, তাহলে আরও বেশি করে লিখতে আমার অনুপ্রেরণা পাবো।যারা আমার লেখা পড়েন, সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

    View all posts by সুনাইরা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *