March 12, 2025

বাহিয়া নামের অর্থ কি? ইসলামিক আরবি বাংলা অর্থ

বাহিয়া নামের আর্থ কি?

হ্যালো বন্ধুরা, আপনারা কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। যারা বাহিয়া নাম এবং এর ইসলামিক আরবি অর্থ জানতে আগ্রহী, তাদের কাছে namortho.org-এর এই লেখাটি একটি মূল্যবান উপকরণ। সন্তানের নামকরণ – পিতামাতার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য দায়িত্ব যা কোনোভাবেই অবহেলার যোগ্য নয়।

সন্তানের সুন্দর নাম রাখা ও তার উত্তম তারবিয়াতের ব্যবস্থা করা বাবার উপর সন্তানের হক। -মুসনাদে বাযযার (আলবাহরুয যাখখার), হাদীস ৮৫৪০। আপনি কি বাহিয়া নামটি আপনার ছেলের সম্ভাব্য নাম হিসেবে বিবেচনা করেছেন? বাহিয়া বাংলাদেশে এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি প্রশংসিত নাম।

আজকের দিনে, এই নামটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং মানুষের কাছে এই নামটির গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। “আপনি যদি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য একটি অর্থপূর্ণ এবং সুন্দর নাম খুঁজে থাকেন, তাহলে বাহিয়া নামটি রাখতে পারেন। এই নামের পেছনের অর্থ সম্ভবত অনেকেরই অজানা রয়েছে।

এই আর্টিকেলটি পড়ে, আপনি বাহিয়া নামের সম্পূর্ণ অর্থ এবং ব্যাখ্যা জানতে পারবেন।

বাহিয়া নামের ইসলামিক অর্থ কি?

বাহিয়া নামটি একটি ইসলামিক নাম, এবং এর অর্থ হল বিশ্বাসের মহিমা । এই নামটি ছেলেদের জন্য জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক। বাহিয়া নামটি ছেলে সন্তানদের জন্য একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং পছন্দের নাম।

শিশুদের নাম রাখার সময় পিতা মাতাকে অবশ্যই সেই নামের অর্থ সঠিক ভাবে জেনে নেওয়া উচিৎ। তাই আপনার উচিৎ নামের সুস্পষ্ট অর্থ জেনে নিয়ে সন্তানের নাম রাখা। তাই কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

বাহিয়া নামের আরবি বানান

বাহিয়া শব্দটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে। এটি একটি আরবি নাম যার আরবি বানান باهيا।

বাহিয়া নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামবাহিয়া
ইংরেজি বানানBahiyy
আরবি বানানباهيا
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে6 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থবিশ্বাসের মহিমা
উৎসআরবি

বাহিয়া নামের অর্থ ইংরেজিতে

বাহিয়া নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Bahiyy

See also  বদরুদ্দীন নামের অর্থ কি? বদরুদ্দীন নামের বাংলা, আরবি/ইসলামিক অর্থসমূহ

বাহিয়া কি ইসলামিক নাম?

বাহিয়া ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। বাহিয়া হলো একটি আরবি শব্দ। বাহিয়া নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

বাহিয়া কোন লিঙ্গের নাম?

বাহিয়া নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

বাহিয়া নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Bahiyy
  • আরবি – باهيا

ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • বাটিন
  • বেনিয়ামিন
  • বাহালদিন
  • বখতিয়ার আশহাব
  • বাশু
  • বাবিল
  • বশীর শাহরিয়ার
  • বাকা
  • বিদার
  • বাশীর
  • বশিরুন
  • বাঘেল
  • বাজাম
  • বখতিয়ার আবেদ
  • বালজাত
  • বার
  • বশীর আহবাব
  • বাশার
  • বকেত
  • বেহলোল
  • বশীর হাবিب
  • বিজুল
  • বাব্বার
  • বশীর আশহাব
  • বুকরান
  • বদি-আল-জামান
  • বাহলোল
  • বখশ
  • বারক
  • বাশা
  • বার আবদুল
  • বদরেলাম
  • বারই
  • বদিউজজামান
  • বহজার
  • বখতিয়ার মাহবুব
  • বরিয়াল
  • বিশর
  • বহেরা
  • বাসির আবদুল
  • বাজিফ
  • বাদিল
  • বাহিউদ্দিন
  • বিসু
  • বাদী’উ
  • বাজুঘ
  • বখতিয়ার নাফিস
  • বালাই
  • বাল
  • বায়ধুন
  • ব দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • বুহসুম
  • বালমা
  • বুহমাহ
  • বাউনা
  • বাহিয়াত
  • বাহিয়া আল দীন
  • বেহান
  • বুসরাত
  • বারাত
  • বাহিয়া-আল-দীন
  • ব্রাহিন
  • বারী
  • বিনা
  • ব্রুহিয়ার
  • বরকত রাগীব
  • বাকিরিন
  • বেহজাদ
  • বুহাইরাহ
  • বাদী
  • বশিরাত
  • বেসিরাত
  • বলা
  • বুসা
  • বাহাত
  • বারি
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “বাহিয়া” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “বাহিয়া” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “বাহিয়া” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    আব্দুস সালেহ

    প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন। আমি আব্দুস সালেহ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখক। কনটেন্ট খোজ করা এবং লেখা আমার অনেক ভালো লাগে। আমি নিয়মিত আমার লেখা এই ব্লগে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগের এডমিনকে আমি অশেষ ধন্যবাদ জানাই যে আমাকে এমন এক সুন্দর ও সৃজনশীল প্ল্যাটফর্মে লেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।এই ব্লগে লেখার জন্য, আমাকে প্রথমে বিষয়বস্তু সম্পর্কে ভালো করে জানতে হয়, তারপর সেগুলো লিখতে হয়। এর ফলে, আমার পোস্টগুলো সর্বদা সত্য ও নির্ভরযোগ্য হয়। আশা করি আপনারা আমার লেখা থেকে সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পাবেন।

    View all posts by আব্দুস সালেহ →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *