February 4, 2025

ইসমাও নামের অর্থ কি? ইসমাও নামের বাংলা, আরবি/ইসলামিক অর্থসমূহ

ইসমাও নামের আর্থ কি?

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমাদের এই ব্লগটি পড়ার জন্য আগে থেকেই জানাই ধন্যবাদ। আপনি যদি ইসমাও নাম এবং এর ইসলামিক আরবি অর্থের জন্য একটি বিস্তৃত নির্দেশিকা খুঁজে থাকেন, তাহলে namortho.org-এর এই আর্টিকেলটি একটি চমৎকার সম্পদ। সুন্দর নামের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, সন্তানের জন্য একটি অর্থপূর্ণ নাম বাছাই করা যা পিতামাতার একটি দায়িত্ব।

নাম সন্তানের জন্য একটি সুন্দর অর্থবহ চয়নে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি ছেলের জন্য ইসমাও নামটি বেছে নিতে চান? ইসমাও একটি সুন্দর নাম, যা সাম্প্রতিক বছরে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আজকের দিনে, এই নামটি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং পছন্দের নামগুলির মধ্যে একটি।

এই নামটি নির্বাচন করা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত, এবং আপনি যদি মনে করেন এটি আপনার ছেলের জন্য উপযুক্ত, তাহলে এই নাম রাখতে পারেন। এই নামের পেছনের অর্থ সম্ভবত অনেকেরই অজানা রয়েছে। আপনার কি ইসমাও নামের পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা জানার আগ্রহ আছে? তাহলে এই আর্টিকেলটি অবশ্যই পড়ুন।

ইসমাও নামের ইসলামিক অর্থ কি?

ইসমাও নামটি বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্নভাবে উচ্চারণ করা যেতে পারে, তবে এর অর্থ সর্বদা সুরক্ষা থাকে। ছেলে শিশুদের জন্য এটি একটি অত্যন্ত প্রচলিত নাম। ইসমাও এই নামটি অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং এটি ছেলের জন্য একটি খুব প্রশংসিত নাম।

সকল পিতা মাতার তার সন্তানের নাম রাখার পূর্ব নামটির ইসলামিক অর্থ জেনে নিবেন। তাই আপনার উচিৎ নামের সুস্পষ্ট অর্থ জেনে নিয়ে সন্তানের নাম রাখা। তাই আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

ইসমাও নামের আরবি বানান কি?

ইসমাও শব্দটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে। আরবি বানান إسماو সম্পর্কিত অর্থ বোঝায়।

ইসমাও নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইসমাও
ইংরেজি বানানEsmaw
আরবি বানানإسماو
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে5 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থসুরক্ষা
উৎসআরবি

ইসমাও নামের ইংরেজি অর্থ কি?

ইসমাও নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Esmaw

See also  ইরসান নামের অর্থ কি? (ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ) জানুন

ইসমাও কি ইসলামিক নাম?

ইসমাও ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইসমাও হলো একটি আরবি শব্দ। ইসমাও নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইসমাও কোন লিঙ্গের নাম?

ইসমাও নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইসমাও নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Esmaw
  • আরবি – إسماو

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইয়াফি
  • ইবলিস
  • ইশমা
  • ইরফান জামীল
  • ইনামুররহমান
  • ইফ্রিথ
  • ইফাজ
  • ইদ্দি
  • ইশতেয়াক
  • ইন্নায়াত
  • ইজ্জাতুলিসলাম
  • ইলাশ
  • ইনহাম
  • ইমদাদুল ইসলাম
  • ইরশাত
  • ইরাম
  • ইকমাল
  • ইজ্জ-আল-দীন
  • ইজরিন
  • ইয়াজি
  • ইনশিরাহ
  • ইউনিস
  • ইশানআনসারী
  • ইলিয়াসিন
  • ইফতিখার-উদ-দীন
  • ইসমেইল
  • ইনান
  • ইরিম
  • ইবরীয
  • ইয়ুব
  • ইস্রাফীল
  • ইবাদী
  • ইয়ামাক
  • ইযলাফুল হক
  • ইসলাম জুনায়েদুল
  • ইদ্রিশ
  • ইয়াযীদ
  • ইজ্জআলদীন
  • ইলিয়াশ
  • ইনায়েথ
  • ইনফিসাল
  • ইসরায়েলি
  • ইদরার
  • ইবতেসাম
  • ইহসেন
  • ইস-হক
  • ইকরিমা
  • ইয়াশাহ
  • ইলিয়াহ
  • ইউজিন
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইজ্জতি
  • ইফতিখারুন্নিসা
  • ইয়াকুতা
  • ইগানেহ
  • ইজদিহার
  • ইবতিহল
  • ইউস্রিয়া
  • ইশরাত
  • ইমমা
  • ইরান্না
  • ইটিডাল
  • ইউসরি
  • ইফফাত হাসিনা
  • ইমেলদাহ
  • ইশতেহা
  • ইরাশা
  • ইয়াজমীন
  • ইলিয়া
  • ইশাত
  • ইতরাত
  • ইফলা
  • ইয়েসেনিয়া
  • ইনায়া
  • ইয়ারা
  • ইসমাতাহ
  • ইয়েসমাইন
  • ইধর
  • ইয়ামিলা
  • ইমানা
  • ইরেলা
  • ইউসাইরা
  • ইজ্জ-আন-নিসা
  • ইনসেয়া
  • ইনায়ে
  • ইয়ামিলেথ
  • ইরতিফা
  • ইশিকা
  • ইব্রাহীমা
  • ইয়ুরফানা
  • ইশানী
  • ইফায়া
  • ইফথ
  • ইনশা
  • ইভা
  • ইয়াজা
  • ইউনামিলা
  • ইলিন
  • ইমসাল
  • ইলহাইদা
  • ইনশ্রা
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইসমাও” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইসমাও” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইসমাও” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    সুনাইরা

    আমি সুনাইরা, একজন লেখিকা যার মনে সবসময় লেখালেখির চিন্তা ঘরে। ছোটবেলা থেকেই বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতাম সেই থেকেই জন্ম নিয়েছে লেখার প্রতি আমার অদম্য আগ্রহ। এখনও মনে আছে, স্কুলের লাইব্রেরিতে বসে প্রথম গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হলেও, সেই লেখায় ছিলো আমার আবেগের স্পর্শ। আজ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখিকা। লেখালেখি আমার শুধু পেশাই নয়, বরং তার থেকেও বেশি কিছু। লেখার মাধ্যমে আমি আমার চিন্তাভাবনা, জ্ঞান এবং আমার অন্নেষণ পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। আমার লেখার মাধ্যমে যদি আপনাদের জ্ঞানের প্রসার ঘটে, তাহলেই আমার এই লেখার সার্থকতা। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। আপনারা যদি আমার লেখা পছন্দ করেন এবং আমাকে উৎসাহিত করেন, তাহলে আরও বেশি করে লিখতে আমার অনুপ্রেরণা পাবো।যারা আমার লেখা পড়েন, সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

    View all posts by সুনাইরা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *