April 17, 2025

ইসবাহ নামের অর্থ কি? ইসবাহ নামের ইসলামিক অর্থ এবং বিস্তারিত তথ্য সমূহ

ইসবাহ নামের আর্থ কি?

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আমাদের এই ব্লগটি পড়ার জন্য আগে থেকেই জানাই ধন্যবাদ। namortho.org-এর এই নিবন্ধটি ইসবাহ নামের অর্থ এবং ইসলামিক আরবি তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ। সন্তানের জন্য একটি উপযুক্ত নাম বাছাই প্রত্যেক পিতামাতার জন্য একটি গুরুতর দায়িত্ব।

বংশপরিচয়ের জন্য ছেলে বা ছেলের নামের সঙ্গে বাবার নাম বা বংশের নাম ব্যবহার করা উত্তম। আপনি কি ছেলের সন্তানের নাম হিসেবে ইসবাহ নামটি পছন্দ করেন? ইসবাহ একটি জনপ্রিয় নাম মুসলিম সম্প্রদায়ে, বিশেষভাবে বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলিতে। সমসাময়িক সময়ে সমস্ত নামের মধ্যে, এই নামটি অন্যতম ব্যাপক প্রচলিত।

এটি একটি মুসলিম ছেলে শিশুর জন্য উপযোগী এবং অর্থবহ নাম। এই নামের পেছনের অর্থ সম্পর্কে অনেকের জিজ্ঞাসা থাকতে পারে, কিন্তু সঠিক নামের অর্থটি জানা নাও থাকতে পারে । আপনার ছেলে সন্তানের জন্য কি ইসবাহ নামটি বিবেচনা করছেন? এই আকর্ষণীয় নামের অর্থ এবং বিবরণ জানতে এই পোস্টটি পড়ুন।

ইসবাহ নামের ইসলামিক অর্থ কি?

ইসলামিক নাম ইসবাহ মানে ভোরবেলা । এই সুন্দর নামটি মুসলিম সমাজে প্রিয় হয়ে থাকে। এই নামটি সাধারণভাবে ছেলের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ইসবাহ নামটির একটি সুন্দর অর্থ রয়েছে যা এটিকে ছেলে সন্তানের জন্য আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। সন্তানের নামকরন করার ক্ষেত্রে নামের সঠিক অর্থ জেনে নেওয়া অত্যবশকীয় কাজ একজন পিতা মাতার জন্য। তাই নাম রাখার ক্ষেত্রে শুধু নাম পছন্দ করেই নাম রাখলে চলবে না, সেই নামের আসল অর্থ আপনাকে জানতে হবে তো চলুন শুরু করা যাক।

ইসবাহ নামের আরবি বানান

যেহেতু ইসবাহ শব্দটি আরবি থেকে এসেছে। আরবীতে ইসবাহ আরবি বানান হল اصبح।

ইসবাহ নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইসবাহ
ইংরেজি বানানEsbah
আরবি বানানاصبح
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে5 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থভোরবেলা
উৎসআরবি

ইসবাহ নামের ইংরেজি অর্থ

ইসবাহ নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Esbah

See also  ইতিহাফ নামের অর্থ কি এবং ইসলাম কি বলে? (বিস্তারিত)

ইসবাহ কি ইসলামিক নাম?

ইসবাহ ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইসবাহ হলো একটি আরবি শব্দ। ইসবাহ নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইসবাহ কোন লিঙ্গের নাম?

ইসবাহ নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইসবাহ নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Esbah
  • আরবি – اصبح

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইয়াকিন
  • ইনজমাম
  • ইয়াসিন
  • ইফতিখার
  • ইযযুদ্দীন
  • ইনসার
  • ইফতিখারউদদীন
  • ইতকান
  • ইখতিয়ার
  • ইসলাম রফিকুল
  • ইহতিশাম
  • ইকদম
  • ইস্রাঈল
  • ইশাম
  • ইমাদুল্লাহ
  • ইয়ার
  • ইরহসাদ
  • ইলাম
  • ইব্রাহিম
  • ইরফান, ইরফান
  • ইয়োহান
  • ইফতেখারুল আলম
  • ইজহান
  • ইতিহাফ
  • ইশমাম
  • ইউসীফ
  • ইদ্রিশ
  • ইসমাথ
  • ইয্যু
  • ইলাহী
  • ইকবাল
  • ইসমায়েল
  • ইয়েশাহ
  • ইমরানুল
  • ইয়ার্দেন
  • ইসরাক
  • ইভান
  • ইফিয়ান
  • ইলাহী বখশ
  • ইফসার
  • ইমামউদ্দিন
  • ইউনা
  • ইয়াফিত
  • ইয়ার-মুহাম্মাদ
  • ইসরাইল
  • ইয়াসিন, ইয়اسিন
  • ইনামুলহাক
  • ইয়ানিশ
  • ইনজিমামুল হক
  • ইমামুদ্দীন
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইসমাত আফিয়া
  • ইবুকুন
  • ইশমাত
  • ইশা’আত
  • ইউসাইরা
  • ইমেলদাহ
  • ইরিনা
  • ইরফা
  • ইরতিসা
  • ইরমা
  • ইয়াজমিনা
  • ইশীরা
  • ইরান্না
  • ইয়াসেমিন
  • ইফথিকা
  • ইজাবেল
  • ইরায়েডস
  • ইনাথ
  • ইউসরি
  • ইরেলা
  • ইলানা
  • ইজদিহার, ইজদিহার
  • ইজ্জ আন-নিসা
  • ইবতিগা
  • ইলিনা
  • ইফশানা
  • ইন্টিসারাত
  • ইউস্রিয়া
  • ইয়াসমীনাহ
  • ইজদিহার
  • ইবতিসেম
  • ইমতিথাল
  • ইলিমা
  • ইফশা
  • ইউমনা্নাত
  • ইফায়া
  • ইউনিশা
  • ইফফাত কারিমা
  • ইফফাত-আরা
  • ইফফত
  • ইয়েমিনা
  • ইয়াকীনাহ
  • ইসমতারা
  • ইসনা
  • ইউসরিয়াহ
  • ইয়ামিনাহ
  • ইজ্জা-আন-নিসা
  • ইজলিয়াহ
  • ইওয়ানা
  • ইউসরা
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইসবাহ ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইসবাহ ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইসবাহ ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    সুনাইরা

    আমি সুনাইরা, একজন লেখিকা যার মনে সবসময় লেখালেখির চিন্তা ঘরে। ছোটবেলা থেকেই বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতাম সেই থেকেই জন্ম নিয়েছে লেখার প্রতি আমার অদম্য আগ্রহ। এখনও মনে আছে, স্কুলের লাইব্রেরিতে বসে প্রথম গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হলেও, সেই লেখায় ছিলো আমার আবেগের স্পর্শ। আজ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখিকা। লেখালেখি আমার শুধু পেশাই নয়, বরং তার থেকেও বেশি কিছু। লেখার মাধ্যমে আমি আমার চিন্তাভাবনা, জ্ঞান এবং আমার অন্নেষণ পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। আমার লেখার মাধ্যমে যদি আপনাদের জ্ঞানের প্রসার ঘটে, তাহলেই আমার এই লেখার সার্থকতা। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। আপনারা যদি আমার লেখা পছন্দ করেন এবং আমাকে উৎসাহিত করেন, তাহলে আরও বেশি করে লিখতে আমার অনুপ্রেরণা পাবো।যারা আমার লেখা পড়েন, সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

    View all posts by সুনাইরা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *