January 6, 2025

ইমাজ নামের অর্থ কি? (ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ) জানুন

ইমাজ নামের আর্থ কি?

স্বাগতম বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আমি বিশ্বাস করি আপনারা সবাই পরম করুণাময় আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। namortho.org-এর এই প্রবন্ধটি ইমাজ নামের অর্থ এবং ইসলামিক আরবি তাৎপর্য অন্বেষণকারী প্রত্যেকের জন্য উপযুক্ত। একটি নবজাতকের নামকরণ পিতামাতার জন্য একটি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও কর্তব্য।

একটি সুন্দর নাম যেমন ব্যক্তির মনোভাব এবং আত্মসম্মানের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, তেমন একটি নেতিবাচক নাম তার জীবনের উপর বিপরীত প্রভাবও ফেলতে পারে। আপনি কি ছেলের নাম ইমাজ দেওয়ার কথা ভাবছেন? ইমাজ নামটি একটি ইতিবাচক অর্থ বহন করে যা এটিকে মুসলিমদের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলে। এই নামটি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ট্রেন্ডিং নামগুলির মধ্যে একটি।

আপনি যদি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য একটি ইসলামিক সুন্দর নাম খুঁজে থাকেন, তাহলে ইমাজ নামটি বেছে নিতে পারেন। এই নামের পেছনের অর্থ সর্বসাধারনের কাছে বহুলভাবে পরিচিত নয়। ইমাজ নামের সম্পূর্ণ বিবরণ জানতে আগ্রহী? তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।

ইমাজ নামের ইসলামিক অর্থ

ইমাজ নামটি ইসলামিক সমাজে অনেক প্রচলিত, এবং এর অর্থ দয়ালু, আনন্দদায়ক, স্নেহশীল । ছেলেদের জন্য এই নামটি একটি ইসলামিক নাম। ছেলে সন্তানের নাম রাখতে যেমন ইমাজ নামটি খুবই জনপ্রিয়, সেইভাবে এটি একটি সুপ্রসিদ্ধ নাম।

শিশুদের নাম রাখার সময় পিতা মাতাকে অবশ্যই সেই নামের অর্থ সঠিক ভাবে জেনে নেওয়া উচিৎ। তাই আপনার উচিৎ নামের সুস্পষ্ট অর্থ জেনে নিয়ে সন্তানের নাম রাখা। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ইমাজ নামের আরবি বানান কি?

যেহেতু ইমাজ শব্দটি আরবি থেকে এসেছে। এটি একটি আরবি নাম যার আরবি বানান الصورة।

ইমাজ নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইমাজ
ইংরেজি বানানEmaaz
আরবি বানানالصورة
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে5 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থদয়ালু, আনন্দদায়ক, স্নেহশীল
উৎসআরবি

ইমাজ নামের অর্থ ইংরেজিতে

ইমাজ নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Emaaz

See also  ইয়ালমাযী নামের অর্থ কি? ইয়ালমাযী নামের ইসলামিক অর্থ এবং বিস্তারিত তথ্য সমূহ

ইমাজ কি ইসলামিক নাম?

ইমাজ ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইমাজ হলো একটি আরবি শব্দ। ইমাজ নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইমাজ কোন লিঙ্গের নাম?

ইমাজ নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইমাজ নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Emaaz
  • আরবি – الصورة

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইজাস
  • ইয়াস
  • ইকরামুদ্দীন
  • ইফতেখারুদ্দীন
  • ইজফার
  • ইব্র
  • ইয়াসর
  • ইস্তিবশার
  • ইসমাও
  • ইসির
  • ইরতিজা-হোসেন
  • ইলহেম
  • ইতিসাম
  • ইবাদাহ
  • ইওয়াজুল্লাহ
  • ইলান
  • ইনজিমামুল হক
  • ইয়াগৌব
  • ইয়াসার, ইয়াসার
  • ইন্তেখাব
  • ইথার
  • ইমাদুদ্দীন
  • ইকরাম
  • ইযযুদ্দীন
  • ইয্যু
  • ইয়ার গুল
  • ইয়াজিয়া
  • ইদরার
  • ইরতিযা হাসানাত
  • ইউনুস
  • ইজ্জআলদীন
  • ইয়াকুত
  • ইনামুল্লাহ
  • ইজরা
  • ইত্তিসাফ
  • ইয়াসীর
  • ইব্রাহিম আবদেল
  • ইউহানা
  • ইলকার
  • ইজিক
  • ইনভের
  • ইয়াকাউত
  • ইছামুদ্দীন
  • ইশমাইল
  • ইরফাত
  • ইশমা
  • ইইয়াদ
  • ইয়ালমাযী
  • ইনসিজাম
  • ইজাথ
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইসনা
  • ইয়ানা
  • ইরেলা
  • ইয়াজদানার
  • ইজলিয়াহ
  • ইফরিন
  • ইফফাত ওয়াসীমাত
  • ইফলা
  • ইয়ানিয়া
  • ইশানী
  • ইসমাত মাহমুদা
  • ইয়ামিলা
  • ইলহাইদা
  • ইরতিজা হোসেন
  • ইয়াকুতা
  • ইয়ামামাহ
  • ইয়াসমিনাহ
  • ইউসনিফারিনা
  • ইশনা
  • ইশতার
  • ইয়েসমিনা
  • ইয়াসমাইন
  • ইশমাত
  • ইমরাহ
  • ইমালা
  • ইয়াসমেনা
  • ইউমনা্নাত
  • ইরতিজা
  • ইরসা
  • ইবটিসাম
  • ইয়াজলিন
  • ইলিনা
  • ইবতাজ
  • ইফাah
  • ইয়েদিয়া
  • ইয়াশিয়া
  • ইজ্জাহ
  • ইনসেয়া
  • ইশা’আত
  • ইসমত
  • ইয়ালনা
  • ইরফা
  • ইমাহ
  • ইসমিয়া
  • ইমসেরা
  • ই’তা
  • ইসমতারা
  • ইমসাল
  • ইয়েসমিন
  • ইসমি
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইমাজ ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইমাজ ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইমাজ ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    সুনাইরা

    আমি সুনাইরা, একজন লেখিকা যার মনে সবসময় লেখালেখির চিন্তা ঘরে। ছোটবেলা থেকেই বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতাম সেই থেকেই জন্ম নিয়েছে লেখার প্রতি আমার অদম্য আগ্রহ। এখনও মনে আছে, স্কুলের লাইব্রেরিতে বসে প্রথম গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হলেও, সেই লেখায় ছিলো আমার আবেগের স্পর্শ। আজ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখিকা। লেখালেখি আমার শুধু পেশাই নয়, বরং তার থেকেও বেশি কিছু। লেখার মাধ্যমে আমি আমার চিন্তাভাবনা, জ্ঞান এবং আমার অন্নেষণ পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। আমার লেখার মাধ্যমে যদি আপনাদের জ্ঞানের প্রসার ঘটে, তাহলেই আমার এই লেখার সার্থকতা। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। আপনারা যদি আমার লেখা পছন্দ করেন এবং আমাকে উৎসাহিত করেন, তাহলে আরও বেশি করে লিখতে আমার অনুপ্রেরণা পাবো।যারা আমার লেখা পড়েন, সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

    View all posts by সুনাইরা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *