December 4, 2024

ইফজান নামের অর্থ কি, ইসলামিক আরবি এবং বাংলা অর্থ জানুন

ইফজান নামের আর্থ কি?

আসসালামু আলাইকুম, আমাদের এই ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। যারা আরবি ভাষায় ইফজান নামের অর্থ ও তাৎপর্য বুঝতে চান তাদের জন্য namortho.org-এর এই আর্টিকেলটি অবশ্যই পড়া উচিত। সন্তানের নামকরণ – পিতামাতার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য দায়িত্ব যা কোনোভাবেই অবহেলার যোগ্য নয়।

নাম একটি মানুষের পরিচয়ের মাধ্যম। এই মহান গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি স্থির হলেও, বর্তমান মুসলিম সমাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নাম রাখার প্রতি উদাসীনতা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আপনি কি আপনার ছেলের নাম ইফজান রাখার কথা ভাবছেন? ইফজান নামটি এমন ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত যারা তাদের ঐতিহ্য এবং ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।

আজকের সময়ে, যে নামগুলি সবচেয়ে প্রচলিত, এই নামটি সেই শ্রেণিতে একটি। আপনি যদি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য একটি ইসলামিক সুন্দর নাম খুঁজে থাকেন, তাহলে ইফজান নামটি বেছে নিতে পারেন। এই নামের পেছনের অর্থ সর্বসাধারনের কাছে বহুলভাবে পরিচিত নয়।

আপনি কি চিন্তা করছেন ইফজান নামটি রাখা যাবে কি? এই নামের অর্থ ও ব্যাখ্যা জানতে এই পোস্টটি পড়ুন।

ইফজান নামের ইসলামিক অর্থ কি?

ইফজান নামটি একটি আরবি নাম, এবং এর অর্থ হল আল্লাহরের দান । এই নামটি ইসলামিক সম্প্রদায়ে প্রচলিত। এই নামটি সাধারণভাবে বাচ্চা ছেলের জন্য প্রচলিত এবং প্রিয়।

ইফজান নামটি ছেলে সন্তানদের জন্য একটি মিষ্টি এবং স্নেহশীল নাম। নাম রাখার পূর্বে সকল পিতা-মাতার উচিৎ সন্তানের নামের অর্থ সঠিক ভাবে যাচাইবাচাই করা। তাই এটিকে আপনারা কোন ভাবেই হালকাভাবে নিবেন না।

তাই কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

ইফজান নামের আরবি বানান

ইফজান শব্দটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে। এটি একটি আরবি নাম যার আরবি বানান إفزان।

ইফজান নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইফজান
ইংরেজি বানানEfzan
আরবি বানানإفزان
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে5 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থআল্লাহরের দান
উৎসআরবি

ইফজান নামের অর্থ ইংরেজিতে

ইফজান নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Efzan

See also  ইজরান নামের অর্থ কি? ইজরান নামের বাংলা, আরবি/ইসলামিক অর্থসমূহ

ইফজান কি ইসলামিক নাম?

ইফজান ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইফজান হলো একটি আরবি শব্দ। ইফজান নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইফজান কোন লিঙ্গের নাম?

ইফজান নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইফজান নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Efzan
  • আরবি – إفزان

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইমাদালদিন
  • ইরফাদ
  • ইমতিহাল
  • ইসলাম ইযহাউল
  • ইয়ারিম
  • ইমাদুদ্দীন
  • ইহকাক
  • ইহসানে
  • ইশতেমাম
  • ইফতিখারউদদীন
  • ইন্তাজ
  • ইজ্জ-উদ্দিন
  • ইনজামাম
  • ইহসেন
  • ইউজারসিফ
  • ইরসান
  • ইসমাইল
  • ইনায়েতুররহমান
  • ইসরাইল
  • ইউজারশিফ
  • ইকরামুদ্দিন
  • ইমতিয়ায
  • ইব্রান
  • ইমাদুদীন
  • ইমামু
  • ইহতিয়াজ
  • ইনশাল
  • ইয়েদিয়াহ
  • ইলমান
  • ইজাজুল হক
  • ইরহসাদ
  • ইরহাম
  • ইজজান
  • ইদান
  • ইহসানুল হক
  • ইদ্দি
  • ইমামউদ্দিন
  • ই’যায আহমাদ
  • ইজ্জ-আল-দীন
  • ইযযত
  • ইকবাল
  • ইফতেশাম
  • ইব্রাহাম
  • ইমাদুল্লাহ
  • ইয়াসির তকী
  • ইবাদ
  • ইরাদাত
  • ইউনুস
  • ইজাদ
  • ইকরামুল্লাহ
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইতরাত
  • ইয়ামিলেত
  • ইয়েসমাইন
  • ইসমাত আরা
  • ইউসরিয়া
  • ইয়েসমিন
  • ইলাইনা
  • ইজজা
  • ইউনামিলা
  • ইশাত
  • ইসমাত বেগম
  • ইয়ারা
  • ইউনিশা
  • ইয়েমিনা
  • ইত্তেসাম-সুলতানা
  • ইয়েসমিনা
  • ইয়ামামা
  • ইয়েশা
  • ইয়াসমেন
  • ইরসিয়া
  • ইমানিয়া
  • ইসফা
  • ইউজ্রা
  • ইফফাত ওয়াসীমাত–
  • ইহা
  • ইনিস
  • ইমেলদাহ
  • ইফফাত-আরা
  • ইনায়াহ
  • ইয়াজা
  • ইয়াসমা
  • ইফথ
  • ইয়ামিনহ
  • ইয়াসমীন জামীলা
  • ইয়ামিলা
  • ইসমাইলা
  • ইফফাত কারিমা
  • ইবতিসামা
  • ইরফা
  • ইয়াসফিন
  • ইয়াসমীন
  • ই’তা
  • ইয়াসমিন
  • ইরেশ্বা
  • ইনায়েহ
  • ইফফাত সানজিদা
  • ইসমতারা
  • ইসমাত আবিয়াত
  • ইশনা
  • ইতাফ
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইফজান ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইফজান ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইফজান ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    তাহমিনা

    আমার নাম তাহমিনা। ছোট বেলা থেকেই আমার লেখালেখির প্রতি আগ্রহ ছিল। বই পড়ার পাশাপাশি নিজের ভাবনাগুলো কাগজে লিখে ফেলার এক অদ্ভুত আনন্দ পেতাম। লেখার মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করার এই সুযোগ আমার কাছে অমূল্য। বর্তমানে আমি একটি ছোট বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। চাকরির পাশাপাশি লেখালেখি আমার নিয়মিত অভ্যাস। চাকরির ব্যস্ততার মধ্যেও লেখার জন্য কিছু সময় বের করে নেওয়ার চেষ্টা করি। আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখক। বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখা আমার পছন্দের। আমার লেখার মাধ্যমে পাঠকদের জ্ঞান বৃদ্ধি এবং তাদের চিন্তা-ভাবনাকে উৎসাহিত করাই আমার মূল লক্ষ্য। আপনাদের মতো পাঠকদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়া আমার লেখার অনুপ্রেরণা। আপনাদের উৎসাহ এবং সমর্থন আমাকে আরও ভালো কিছু লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করে। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আমার লেখাগুলো নিয়মিত পড়ুন এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। আপনাদের সমর্থনই আমার লেখালেখির জার্নিটিকে আরও সুন্দর করে তুলবে।

    View all posts by তাহমিনা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *