February 1, 2025

ইসরায়েলি নামের অর্থ কি? (ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ) জানুন

ইসরায়েলি নামের আর্থ কি?

হ্যালো বন্ধুরা, আপনারা কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। ইসরায়েলি নামের অর্থ এবং ইসলামিক আরবি তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে namortho.org-এর এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য সর্বোত্তম জায়গা। নাম মানুষের জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ, আর সন্তানের নামকরণ পিতামাতার কাছে একটি মহান দায়িত্ব।

একটি সুন্দর নাম যেমন ব্যক্তির মনোভাব এবং আত্মসম্মানের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, তেমন একটি নেতিবাচক নাম তার জীবনের উপর বিপরীত প্রভাবও ফেলতে পারে। আপনি কি আপনার ছেলের জন্য ইসরায়েলি সুন্দর নাম মনে করছেন? ইসরায়েলি নামটি সাধারণভাবে বাঙালি মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে পরিচিত। এই নামটি বর্তমান যুগে সবচেয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এমন নামগুলির মধ্যে একটি।

এটি মুসলিম ছেলে শিশুদের জন্য একটি যুগোপযোগী নাম। এই নামের পেছনের ইতিহাস এবং অর্থ সম্পর্কে অনেকের ধারণা অস্পষ্ট হতে পারে। আপনি যদি এই নামের সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা জানতে চান, তবে আপনি এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।

ইসরায়েলি নামের ইসলামিক অর্থ

ইসরায়েলি নামটি একটি আরবি নাম, এবং এর অর্থ হল যে আল্লাহরের সাথে সংগ্রাম করে । এই নামটি ইসলামিক সম্প্রদায়ে প্রচলিত। এই নামটি ছেলেদের জন্য আশা এবং অনুপ্রেরণার প্রতীক।

ছেলের নামের জন্য, ইসরায়েলি নামটি পিতা মাতার কাছে একটি শীর্ষ পছন্দ। প্রত্যেক পিতা মাতার উচিৎ তাদের সন্তানের নামের সঠিক অর্থ জেনে নেওয়া। তাই এটিকে আপনারা কোন ভাবেই হালকাভাবে নিবেন না।

তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ইসরায়েলি নামের আরবি বানান কি?

ইসরায়েলি শব্দটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে। এটি একটি আরবি নাম যার আরবি বানান إسرائيلي।

ইসরায়েলি নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইসরায়েলি
ইংরেজি বানানEsraeli
আরবি বানানإسرائيلي
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে7 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থযে আল্লাহরের সাথে সংগ্রাম করে
উৎসআরবি

ইসরায়েলি নামের ইংরেজি অর্থ কি?

ইসরায়েলি নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Esraeli

See also  ইজান নামের অর্থ কি? ইসলামিক আরবি বাংলা অর্থ এবং নামের তাৎপর্য

ইসরায়েলি কি ইসলামিক নাম?

ইসরায়েলি ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইসরায়েলি হলো একটি আরবি শব্দ। ইসরায়েলি নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইসরায়েলি কোন লিঙ্গের নাম?

ইসরায়েলি নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইসরায়েলি নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Esraeli
  • আরবি – إسرائيلي

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইয়াকিন
  • ইসলাছ
  • ইকরিত
  • ইউজারসিফ
  • ইনভের
  • ইফাথ
  • ইয়াসির আরাফাত
  • ইয়াহ ইয়া (ইয়াঝিয়া)
  • ইহতিরম
  • ইদরার
  • ইজ্জ আল দীন
  • ইনশাল
  • ইসবাহনী
  • ইয়েষধনী
  • ইমাদুদ্দিন
  • ইবতিসাম
  • ইনাম, ইনাম
  • ইসাক
  • ইয়ামিন
  • ইত্তিসাফ
  • ইজাজউদ্দাল্লাহ
  • ইনসাফ
  • ইরতজা
  • ইয়ানাম
  • ইবনাব্বাস
  • ইযহাউল ইসলাম
  • ইজিয়ান
  • ইন’আম
  • ইরশাত
  • ইয়াজার
  • ইয়াজিন
  • ইসাফ
  • ইওয়াজুল্লাহ
  • ইছামুদ্দীন
  • ইফতি
  • ইয়াসীন
  • ইবিন
  • ইশরাফুল হক
  • ইকান
  • ইকরামুল হক
  • ইশক
  • ইজহার
  • ইটিমাদ
  • ইফজাল
  • ইয়ালমাযী
  • ইকরাশ
  • ইমথিয়াস
  • ইবতেহাজ
  • ইমাদ
  • ইশতেফা
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইনজা
  • ইতাফ
  • ইয়াসফিন
  • ইসনা
  • ইয়েমিন
  • ইমটিনান
  • ইজাহেত
  • ইয়ামিনহ
  • ইশা
  • ইয়েমিনা
  • ইকরামিয়া
  • ইয়াশিয়া
  • ইফশানা
  • ইনায়েহ
  • ইরায়েডস
  • ইফলা
  • ইসরিয়া
  • ইয়ারা
  • ইফরা
  • ইলসা
  • ইটসম
  • ইবতাজ
  • ইফজা
  • ইয়ামানা
  • ইফতিয়া
  • ইমানী
  • ইমনি
  • ইউলি
  • ইনশ্রা
  • ইসমাত আবিয়াত
  • ইফাজা
  • ইয়াসিনা
  • ই’তা
  • ইরমা
  • ইজদিহার, ইজদিহার
  • ইউনালিয়া
  • ইয়াসমা
  • ইয়ামিলেথ
  • ইউসরত
  • ইয়ানিয়া
  • ইবটিসাম
  • ইয়াসেরা
  • ইয়াফিতা
  • ইসমা
  • ইজেল্লাহ
  • ইসমাত বেগম
  • ইমসাল
  • ইফথ
  • ইরেশ্বা
  • ইনজিয়া
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইসরায়েলি ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইসরায়েলি ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইসরায়েলি ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    সুনাইরা

    আমি সুনাইরা, একজন লেখিকা যার মনে সবসময় লেখালেখির চিন্তা ঘরে। ছোটবেলা থেকেই বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতাম সেই থেকেই জন্ম নিয়েছে লেখার প্রতি আমার অদম্য আগ্রহ। এখনও মনে আছে, স্কুলের লাইব্রেরিতে বসে প্রথম গল্প লিখেছিলাম। কাঁচা হলেও, সেই লেখায় ছিলো আমার আবেগের স্পর্শ। আজ, আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখিকা। লেখালেখি আমার শুধু পেশাই নয়, বরং তার থেকেও বেশি কিছু। লেখার মাধ্যমে আমি আমার চিন্তাভাবনা, জ্ঞান এবং আমার অন্নেষণ পাঠকদের সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি। আমি বিশ্বাস করি, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। আমার লেখার মাধ্যমে যদি আপনাদের জ্ঞানের প্রসার ঘটে, তাহলেই আমার এই লেখার সার্থকতা। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। আপনারা যদি আমার লেখা পছন্দ করেন এবং আমাকে উৎসাহিত করেন, তাহলে আরও বেশি করে লিখতে আমার অনুপ্রেরণা পাবো।যারা আমার লেখা পড়েন, সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

    View all posts by সুনাইরা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *