December 12, 2024

ইদ নামের অর্থ কি, বাংলা ইসলামিক এবং আরবি অর্থ?

ইদ নামের আর্থ কি?

স্বাগতম বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আমি বিশ্বাস করি আপনারা সবাই পরম করুণাময় আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আপনি কি ইসলামি আরবি সংস্কৃতিতে ইদ নাম এবং এর তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী? তাহলে namortho.org-এ এই লেখাটি পড়া উচিত। সন্তানের নামকরণ – পিতামাতার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য দায়িত্ব যা কোনোভাবেই অবহেলার যোগ্য নয়।

নাম সন্তানের জন্য একটি সুন্দর অর্থবহ চয়নে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য ইদ নামটি রাখতে আগ্রহী? ইদ নামটি সাধারণভাবে বাঙালি মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে পরিচিত। এই নামটি বর্তমান যুগে সবচেয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এমন নামগুলির মধ্যে একটি।

আপনি যদি আপনার ছেলে শিশুর জন্য এই নামটি বেছে নিতে চান, তাহলে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন। অনেকের কাছে এই নামের পেছনের অর্থ অপরিচিত হতে পারে। ইদ নামের সম্পূর্ণ বিবরণ জানতে আগ্রহী? তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।

ইদ নামের ইসলামিক অর্থ কি?

ইসলাম ধর্মে ইদ নামের অর্থের ব্যখ্যা উৎসব, উদযাপনের দিন পাওয়া যায়। এই নামটি সাধারণভাবে ছেলের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ছেলে সন্তানের নাম রাখতে যেমন ইদ নামটি খুবই জনপ্রিয়, সেইভাবে এটি একটি সুপ্রসিদ্ধ নাম।

সকল পিতা মাতার তার সন্তানের নাম রাখার পূর্ব নামটির ইসলামিক অর্থ জেনে নিবেন। তাই নাম রাখার ক্ষেত্রে শুধু নাম পছন্দ করেই নাম রাখলে চলবে না, সেই নামের আসল অর্থ আপনাকে জানতে হবে তো চলুন শুরু করা যাক।

ইদ নামের আরবি বানান কি?

যেহেতু ইদ শব্দটি আরবি থেকে এসেছে। আরবি বানান العيد সম্পর্কিত অর্থ বোঝায়।

ইদ নামের বিস্তারিত বিবরণ

নামইদ
ইংরেজি বানানEid
আরবি বানানالعيد
লিঙ্গছেলে
নামের দৈর্ঘ্য ইংরেজিতে3 বর্ণ এবং 1 শব্দ
আধুনিক নামহ্যাঁ
ছোটো নামহ্যাঁ
বাংলা অর্থউৎসব, উদযাপনের দিন
উৎসআরবি

ইদ নামের ইংরেজি অর্থ

ইদ নামের ইংরেজি অর্থ হলো – Eid

See also  ইসলাম বাহরুল নামের অর্থ কি? (ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ) জানুন

ইদ কি ইসলামিক নাম?

ইদ ইসলামিক পরিভাষার একটি নাম। ইদ হলো একটি আরবি শব্দ। ইদ নামটি সুন্দর একটি ইসলামিক নাম।

ইদ কোন লিঙ্গের নাম?

ইদ নামটি ছেলের নাম রাখার ক্ষেত্রে উপযোগী। সাধারণত ছেলের এই নামটি রাখা হয় না।

ইদ নামের বানান ইংরেজি ও আরবি

  • ইংরেজি– Eid
  • আরবি – العيد

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইব্রিন
  • ইমরানুল
  • ইকরামহ
  • ইলহান
  • ইয়াভুজ
  • ইজ উদীন
  • ইয়ালি
  • ইয়ামিল
  • ইমতিয়াজ
  • ইয়াশার
  • ইসরার
  • ইনসিজাম
  • ইদ্রাক
  • ইহতিসাব
  • ইনায়েতুর-রহমান
  • ইসসাম
  • ইয়াযীদাহ
  • ইমামুদ্দীন
  • ইমেড
  • ইশতিমাম
  • ইহাদ
  • ইবাদাত
  • ইজিক
  • ইসাম
  • ইজ্জুল-আরব
  • ইজতিবা
  • ইয়াসির
  • ইখলাক
  • ইজাব
  • ইমরান খান
  • ইয়ুব
  • ইসমা’ল
  • ইস্তিগফার
  • ইহাব
  • ইয়ানি
  • ইবতিকর
  • ইউনুস, ইউনুস
  • ইতিসাম
  • ইফরাক
  • ইউসফ
  • ইহতিফায
  • ইজতিনাব
  • ইন্তাজ
  • ইমতিনান
  • ইন্টেসার
  • ইথান
  • ইমরুল
  • ইজ্জুদ্দিন
  • ইয়াদিন
  • ইলাহী
  • ই দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম সমূহ:

  • ইনার
  • ইশরাত সালেহা
  • ইন্নায়
  • ইওয়ানা
  • ইফরিন
  • ইয়াকানা
  • ইসমাত আবিয়াত
  • ইফতিখারুন্নিসা
  • ইহসানা
  • ইয়াসমি
  • ইসমাতা
  • ইজ্জা-আন-নিসা
  • ইজ্জান্নিসা
  • ইরশত
  • ইলহানা
  • ইটিডাল
  • ইয়ারাহ
  • ইসনা
  • ইয়াসেরা
  • ইয়েমিনা
  • ইয়াকান্না
  • ইউনিশা
  • ইয়াসমীন জামীলা
  • ইয়ামিলা
  • ইরিনা
  • ইশরাত
  • ইজ্জ আন-নিসা
  • ইতরাত
  • ইয়াশীনা
  • ইয়াসফিন
  • ইশরত
  • ইয়ামামাহ
  • ইয়াদিরা
  • ইয়ালেনা
  • ইউনামিলা
  • ইফরা
  • ইমারাহ
  • ইয়াসম
  • ইরা
  • ইভা
  • ইয়েসমিন
  • ইনসিরh
  • ইমসাল
  • ইবনা
  • ইজা
  • ইশরিন
  • ইরতিসা
  • ইম্মু
  • ইলহাইদা
  • ইয়েকতা
  • আমাদের অনুরোধ আপনার ছেলের নাম “ইদ ” নির্বাচন করার আগে আপনার স্থানীয় মসজিদের ইমাম বা একজন প্রতিষ্ঠিত ইমামের সাথে পরামর্শ করার জন্য সুপার্শ্ব আপনাকে উপযুক্ত ধর্মীয় প্রাধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করা।শুধুমাত্র অনলাইনে “ইদ ” নামের অর্থ খোঁজার সাথে সাথে আপনার সন্তানের নাম নির্বাচন করা উচিত নয়, কারণ অমিলের কারণে ভুলে পর্যাপ্ত নয় হতে পারে। অতএব, আমরা আপনাকে “ইদ ” নামটি সত্যিই ইসলামিক নাম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কিনা এবং এই নামের ব্যবহার করা উপযুক্ত কিনা তা জানতে একটি বিশ্বস্ত ধর্মীয় পরিচায়কের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

    তাহমিনা

    আমার নাম তাহমিনা। ছোট বেলা থেকেই আমার লেখালেখির প্রতি আগ্রহ ছিল। বই পড়ার পাশাপাশি নিজের ভাবনাগুলো কাগজে লিখে ফেলার এক অদ্ভুত আনন্দ পেতাম। লেখার মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করার এই সুযোগ আমার কাছে অমূল্য। বর্তমানে আমি একটি ছোট বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। চাকরির পাশাপাশি লেখালেখি আমার নিয়মিত অভ্যাস। চাকরির ব্যস্ততার মধ্যেও লেখার জন্য কিছু সময় বের করে নেওয়ার চেষ্টা করি। আমি এই ব্লগের একজন নিয়মিত লেখক। বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখা আমার পছন্দের। আমার লেখার মাধ্যমে পাঠকদের জ্ঞান বৃদ্ধি এবং তাদের চিন্তা-ভাবনাকে উৎসাহিত করাই আমার মূল লক্ষ্য। আপনাদের মতো পাঠকদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়া আমার লেখার অনুপ্রেরণা। আপনাদের উৎসাহ এবং সমর্থন আমাকে আরও ভালো কিছু লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করে। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আমার লেখাগুলো নিয়মিত পড়ুন এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। আপনাদের সমর্থনই আমার লেখালেখির জার্নিটিকে আরও সুন্দর করে তুলবে।

    View all posts by তাহমিনা →

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *